করণীয়ঃ
১। বায়োসিকিউরিটি কঠোর ভাবে মেনে চলা।
২। মৃত হাঁস- মুরগী মাটিতে পুঁতে ফেলা।
৩। HPAI সন্দেহকৃত খামার/পারিবারিক ভাবে পালিত হাঁস-মুরগীরনমুনা সংগ্রহ পূর্বক পরীক্ষার জন্য জরুরী ভিত্তিতে নিকটস্থ জেলা ভেটেরিনারি হাসপাতাল/এফডিআইএল /সিডিআইএল এ প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তারমাধ্যমে প্রেরণ করবেন।
৪। উপজেলাপ্রাণিসম্পদ কর্মকর্তাদেরসমন্বয়ে HPAIসন্দেহকৃত পারিবারিক হাঁস-মুরগীর/খামার/প্রতিবদেনকৃত খামার সরেজমিন পরিদর্শন।
৫। উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তার নির্দেশে VO/AVSদের সুপারভিশনে উপজলোর নির্দিষ্ট ইউনয়িন ও গ্রামের পারিবারিক ও বাণিজ্যিক খামারের সকল হাঁস-মুরগী নিবিড় নজরদারি করা।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস